খুলনা | শনিবার | ১৪ জুন ২০২৫ | ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচির প্রস্তুতি সভা

টালবাহানা না করে অবিলম্বে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আহবান এড. মনার

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০২:০৬ এ.এম | ১২ জুন ২০২৫


মহানগর বিএনপি’র সভাপতি এড. শফিকুল আলম মনা বলেছেন, চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করতে হবে। জুলাইয়ের আত্মত্যাগ ছিল দেশে গণতন্ত্র অবমুক্ত করার। কিন্তু বাংলাদেশে গণতন্ত্রের দুর্ভাগ্য, অবাধ নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি হচ্ছে। ক্ষমতায় আসলেই সবাই তা চিরস্থায়ী করতে চান। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও এ ধারায় পড়েছে কিনা তাই প্রশ্ন। 
গতকাল বুধবার নগরীর একটি অভিজাত হোটেলে মহানগর বিএনপি’র প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচির প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
সভা থেকে প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক  শফিকুল আলম তুহিনকে আহবায়ক ও শেখ সাদী, মাসুদ পারভেজ বাবু, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, পাঁচ থানা বিএনপি’র সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সভাপতি/আহবায়ক, সাধারণ সম্পাদক/সদস্য সচিবদের সদস্য করে উপ-কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া মহানগর বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ সাদীকে খানজাহান আলী থানার তিনটি ইউনিট, দৌলতপুর থানার ৬টি ইউনিট এবং খালিশপুর থানার ২টি ইউনিট, মাসুদ পারভেজ বাবুকে খালিশপুর থানার ৭টি ওয়ার্ড ও সোনাডাঙ্গা থানার ৪টি ওয়ার্ড এবং চৌধুরী হাসানুর রশিদ মিরাজকে সোনাডাঙ্গা থানার ৩টি ওয়ার্ডসহ সদর থানার দায়িত্ব প্রদান করা হয়।
সভাপতির বক্তব্যে বিএনপি নেতা এড. শফিকুল আলম মনা আরও বলেন, এপ্রিলে নির্বাচন হলে প্রচারণার সময় রমজান মাস চলবে। এতে মানুষ ভোগান্তিতে পড়বে। তাই এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি। না হলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে।
নগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম তুহিন বলেছেন, সরকার সংস্কার ইস্যুতে সময়ক্ষেপণ করছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার হবে জাতীয় নির্বাচন। নির্বাচন প্রশ্নে সরকার টালবাহানা করছে। টালবাহানা না করে অবিলম্বে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হবে।
সভায় আরও বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন নগর বিএনপি’র সাংগঠনিক শেখ সাদী, মাসুদ পারভেজ বাবু ও হাসানুর রশীদ চৌধুরী মিরাজ, বিএনপি নেতা কে এম হুমায়ূন কবির, শেখ হাফিজুর রহমান মনি, মুর্শিদ কামাল, এড. শেখ মোহাম্মদ আলী, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, আসাদুজ্জামান আসাদ, শেখ ইমাম হোসেন, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, মোঃ হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, জাকির ইকবাল বাপ্পী, মোঃ নাসির উদ্দিন, মোঃ বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, মতলেবুর রহমান মিতুল, মোল্লা সোহাগ হোসেন, সাহিনুল ইসলাম পাখি, শেখ আবু সাইদ, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, মাসুদ উল হক হারুন, মোল্লা মশিউর রহমান নান্নু, মোঃ সালাউদ্দীন মোল্লা বুলবুল, গাজী আফসার উদ্দীন, শেখ মোস্তফা কামাল, আজিজুর রহমান, শেখ আব্দুল আলীম, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, কাজী নজরুল ইসলাম, মোঃ মাহমুদ আলম মোড়ল, লিটন খান, মোঃ সাইফুল আলম, সৈয়দ হাসান উল্লাহ বুলবুল, মোঃ জাহিদুল হোসেন, হায়দার আলী তরফদার, কাজী মোঃ ইকরাম মিন্টু, মোঃ বেলায়েত হোসেন, মোঃ হুমায়ূন কবির, লিয়াকত হোসেন লাভলু, মোঃ খবির উদ্দীন, মোঃ জয়নাল আবেদিন, মোঃ মতলুবুর রহমান মিতুল, ইকবাল হোসেন মিজান, শেখ আলমগীর হোসেন, শেখ আব্দুস সালাম, জাহাঙ্গীর হোসেন, মোঃ বায়েজিদ, মেশকাত আলী, মঞ্জুরুল আলম, জুয়েল খান, মোঃ নাজমুস সাকিব, মোঃ সওগাতুল আলম ছগীর, মোঃ আমিন আহমেদ, মোঃ শওকত আলী বিশ্বাস লাবু, সাইফুল ইসলাম, মোঃ ওহিদুজ্জামান হাওলাদার, কাজী মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ কামরুজ্জামান রুনু, মোঃ আরিফুল ইসলাম বিপ্লব, মোঃ গোলাম মোস্তফা ভুট্টো, এ এম  মাসুম বিল্লাহ, মোঃ খোদাবক্স কোরাইশী কালু, মোঃ আবুল কালাম, শেখ নুরুল ইসলাম, গাজী সালাউদ্দীন, খন্দকার ইকবাল কবীর, মোঃ রাসেলুজ্জামান, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মীর শওকত হোসেন হিট্টু, মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন খোকা, যুবদলের আব্দুল আজিজ সুমন, রবিউল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের মিরাজুর রহমান মিরাজ, ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, ছাত্রদলের মোঃ মিরাজ হোসেন মানিক, মোঃ ফয়সাল বাপ্পি, শ্রমিক দলের মুজিবর রহমান, শফিকুল ইসলাম শফি, জাসাসের কাজী এম এ জলিল, মহিলা দলের এড. হালিমা আখতার খানম, আঞ্চলিক শ্রমিক দলের আবু দাউদ দ্বীন মোহাম্মাদ ও আলমগীর হোসেন তালুকদার প্রমুখ।

্রিন্ট

আরও সংবদ