খুলনা | রবিবার | ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | ২৮ আশ্বিন ১৪৩১

খেলা-রাজনীতি একই সময় করা উচিত নয় : ক্রীড়া উপদেষ্টা

ক্রীড়া প্রতিবেদক |
১২:২০ এ.এম | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪


অনেক দেশের ক্রীড়াবিদরাই ক্রীড়াঙ্গনে নিজের ক্যারিয়ার শেষে রাজনীতিতে নাম লেখান। পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশে অনেক ক্রিকেটার রাজনীতিতে নাম লিখিয়েছেন। পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইমরান খান থেকে শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক অর্জুনা রানাতুঙ্গাও আছেন এই তালিকায়।
বাংলাদেশেও রাজনীতিতে যোগ দেওয়া ক্রিকেটারের সংখ্যা কম নয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা জাতীয় দলে খেলা অবস্থাতেই সংসদ সদস্য হয়েছিলেন। মাশরাফির পর অধিনায়ক থাকাকালেই একই পথেই হেঁটেছেন সাকিব আল হাসানও। রাজনীতিতে জড়িয়ে কম সমালোচিত হননি এই দুই ক্রিকেটার।
গণঅভ্যুত্থানের মুখে সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার দায়িত্ব পেয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ক্রীড়াবিদরা একই সঙ্গে রাজনীতি ও খেলা চালিয়া যাক এমনটা চান না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের অন্যতম এই সমন্বয়ক।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমার মনে হয় না তাদের করা উচিত (একই সাথে খেলা ও রাজনীতি)। অবসরের পর কেউ রাজনীতিতে যোগ দিতে পারে, তবে খেলার সময়কালে কখনোই এমনটা করা (রাজনীতি) উচিত নয়। এসব পেশাদারিত্বের অভাবের কারণে স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি হয়। আমি এটা নিয়ে আগেও বলেছি।’
রাজনীতির পাশাপাশি ক্রিকেটারদের বিজ্ঞাপন এবং ব্যবসায় জড়ানো নিয়েও বিসিবির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা। তিনি বলেন, ‘শুধু রাজনীতিই নয়, কিছু বিজ্ঞাপন আছে যা আইন এবং মানুষের বিপক্ষে যায়। তারা ব্যবসা করতে পারে। তবে এটা নিয়ে একটা নীতিমালা থাকতে হবে যে তারা কি করতে পারে বা কি না করতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ভারতের কয়েকজন ক্রিকেটারের নামে বেটিং ব্যবসার (এন্ডোর্সমেন্ট) অভিযোগ আছে, বাংলাদেশীদের নামেও আছে। তাই আমি মনে করি এটা নিয়ে একটা নীতিমালা থাকা উচিত। বিসিবি এটা ঠিক করতে পারবে।’

্রিন্ট

আরও সংবদ