খুলনা | বৃহস্পতিবার | ০৯ জানুয়ারী ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১

‘জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িতদের রাজনীতি করার অধিকার নেই’

বেশি সংস্কার না চাইলে পঁচিশেই নির্বাচন চাইলে ছাব্বিশে : প্রেস সচিব

খবর প্রতিবেদন |
০১:০১ এ.এম | ০৮ জানুয়ারী ২০২৫


প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো বেশি সংস্কার না চাইলে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর সংস্কার বেশি চাইলে আরো ৬ মাস বেশি সময় দিতে হবে। মঙ্গলবার বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন (কেআইবি) মিলনায়তনে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
এর আগে গত ১৭ ডিসেম্বর শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত রোডম্যাপ অনুযায়ী-আগামী সাধারণ নির্বাচন ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে।
শফিকুল আলম বলেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের একটি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করেছেন, যা থেকে এটি স্পষ্ট যে, ২০২৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখন নির্বাচনের নির্দিষ্ট সময় ও তারিখ নির্ধারণ করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের।
গত ১৬ ডিসেম্বর (শনিবার) জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যবর্তী সময়ে আয়োজন করা যেতে পারে।
তিনি একটি টেলিভিশন ভাষণে বলেছিলেন, বিস্তৃতভাবে বলতে গেলে, ২০২৫ সালের শেষ থেকে ২০২৬ সালের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারিত হতে পারে।
জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িতদের রাজনীতি করার কোনও অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেছেন, “লুটপাট-দুর্নীতি ও জুলাই-আগস্টে গণহত্যায় জড়িতদের রাজনীতি করার কোনও।”
সেই সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ‘মাইনাস টু ফরমুলা’ নিয়েও ভাবছে না বলে জানিয়েছেন তিনি।  
সবার সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে দেশে ভালো একটা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব।

্রিন্ট

আরও সংবদ