খুলনা | বুধবার | ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | ২৩ মাঘ ১৪৩১

এনটিএমসি-বিটিআরসিকে গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের নির্দেশ

খবর প্রতিবেদন |
০৫:১২ পি.এম | ১৬ জানুয়ারী ২০২৫


জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময় বিভিন্ন ঘটনা সম্পর্কিত সব ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি) নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

একই সঙ্গে সব মোবাইল অপারেটর ও ইন্টারনেট প্রভাইডরদের প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে প্রসিকিউশনকে সহায়তা করতেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

আদালতে আজ শুনানিতে ছিলেন ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

এনটিএমসি ও বিটিআরসির কাছে থাকা জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের ঘটনা সম্পর্কিত সব তথ্য-উপাত্ত স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করতে বলেন আদালত। যেন প্রয়োজনের সময় এসব ডকুমেন্ট ও তথ্য-উপাত্ত পেতে কোনো সমস্যা না হয়।

তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, গণঅভ্যুত্থান চলাকালে ঘটনার বিবরণ-উপাত্ত, যা এনটিএমসি ও বিটিআরসিতে সংরক্ষিত থাকে, একটি নির্দিষ্ট সময় পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যায়। এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেন আলাদাভাবে সংরক্ষণ করা হয়, তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

জাতীয় তথ্য ভাণ্ডার করতে চায় এনটিএমসি
তিনি বলেন, ভবিষ্যতে জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের সময়কার এ ধরনের তথ্য-উপাত্ত বিচারিক কাজে প্রয়োজন হতে পারে। তদন্ত বা বিচারের স্বার্থে যে কোনো অফিসের নথিপত্র চাইলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনকে দিতে বাধ্য থাকবে কর্তৃপক্ষ। তাই আদালত এনটিএমসি ও বিটিআরসিকে এ নির্দেশনা দিয়েছেন।

্রিন্ট

আরও সংবদ