খুলনা | রবিবার | ১১ মে ২০২৫ | ২৭ বৈশাখ ১৪৩২

আশাশুনিতে লুটপাট ও চুরির ঘটনা নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ

আশাশুনি (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি |
১২:০৩ এ.এম | ১১ মে ২০২৫


আশাশুনি উপজেলার আনুলিয়া ইউনিয়নে দোকান, মৎস্য ঘের ও বাড়িতে লুটপাট ও চুরির ঘটনা নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিবর্গ লিখিত ও ভিডিও বক্তব্য দিয়ে বিষয়টি তুলে ধরেছেন।
৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় নানা অঘটনের খবর শোনা যায়। ক্রমে ক্রমে বেশ কিছু খবর পত্রপত্রিকা ও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়। কিছু কিছু ঘটনা নিয়ে থানা, আদালতে অভিযোগ ও মামলা হয়েছে। এসব ঘটনার পেছনে কোন কোনটিতে যেমন সত্যতা পাওয়া গেছে, আবার কোন কোনটির মধ্যে মিথ্যার সন্ধানও মিলেছে। তাছাড়া অনেক ঘটনাকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রের প্রলেপে আচ্ছাদিত করে উপস্থাপনের মত নজিরও মিলছে। আনুলিয়া ইউনিয়ন নিয়ে আলোচনার খোরাক হিসাবে মাঝে মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। বিগত সরকারের আমলে ব্যাপক আলোচনায় পরিণত হয়েছিল এই ইউনিয়ন। সেখানে সত্য খবরের পাশাপাশি মিথ্যার সংমিশ্রণ দেখা গিয়েছিল। বর্তমানে আবারও আনুলিয়া ইউনিয়নকে আলোচনায় আনার প্রচেষ্টা দেখা যাচ্ছে। খবরের সূত্র ধরে একদল সাংবাদিক গতকাল এলাকা ঘুরে এসেছেন। খবরে যে সব মানুষগুলোর উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদ তৈরি করা হয়েছে। 
দঃ একসরা গ্রামের আব্দুল সানার ছেলে আকবর সানা জানান, ৬ আগস্ট রাতে আমার দোকান থেকে ২৫ টি স্যালোমেশিন নিয়ে যায়। গোকুলনগর গ্রামের হাজী সুজাউদ্দীনের ছেলে ইউনুছ আলী গাজী জানান, আমার ১২ বিঘা জমির মৎস্য ঘের আমি দখলে আছি ও মাছ চাষ করে আসছি। কোন লুটপাটের ঘটনা ঘটেনি। বিছট গ্রামের মৃত সবুর সরদারের ছেলে শাহিনুর জানান বাজারে আমার মোবাইলের শো রুম আছে। দঃ একসরা গ্রামের রফিকুল ইসলাম জানান, ৫ আগস্টের পরবর্তীতে আমার কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। একই গ্রামের সুন্দর আলী গাজীর ছেলে সাহেব আলী জানান, কুদ্দুছ ও মিনু বাহিনী বেপরোয়া সংক্রান্ত প্রচারণা ভিত্তিহীন। ৬ আগস্ট রাতে কে বা কারা আমার ৩টি গরু চুরি করে নিয়ে যায়। বিষয় গুলো পৃথক পৃথকভাবে চেয়ারম্যানকে জানালে তিনি গরু হারানোসহ ইউনিয়নের সকলের হারানো জিনিস উদ্ধারে আপ্রাণ চেষ্টা চালান। 

্রিন্ট

আরও সংবদ