খুলনা | শুক্রবার | ৩০ মে ২০২৫ | ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

‘জনরায়কে সম্মান করে খুলনায় আব্দুল আউয়ালকে সিটি মেয়র হিসেবে ঘোষণা করতে আহবান’

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০২:৪৯ এ.এম | ২৯ মে ২০২৫


২০২৩ সালের ১২ জুন কেসিসি নির্বাচনে হাতপাখার মেয়র প্রার্থী হাফেজ মাওলানা অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়ালকে মেয়র ঘোষণার দাবিতে খুলনা নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের সামনে বুধবার সকাল ১০টায় খুলনার সর্বস্তরের জনতার ব্যানারে গণজমায়েত খুলনা মহানগর ইসলামী আন্দোলনের সভাপতি মুফতী আমানুল­াহ’র সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মুফতি ইমরান হুসাইনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। 
গণজমায়েতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০২৩ সালের ১২জুনে অনুষ্ঠিত খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন পতিত ফ্যাসিজমের একটি নিকৃষ্ট মহড়া ছিলো। জনরায়কে পদদলিত করতে এবং ভোট জালিয়াতির নগ্ন ও রূড়ান্ত দৃষ্টান্ত স্থাপিত হয়েছিলো সেই নির্বাচনে। খুলনা সিটি নির্বাচন একটি স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলেও সেই নির্বাচনের ফলাফল জালিয়াতির সাথে পতিত ফ্যাসিবাদের শীর্ষমহলও জড়িত ছিলো। আ’লীগ সরকারের একটা বিভৎস উদাহরণ রচিত হয়েছিলো সেদিন। এখন সময় এসেছে এর প্রতিকার করার।  
নেতৃবৃন্দ বলেন সেই নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী হাফেজ মাওলানা অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়ালের প্রতি যেভাবে জনতার আগ্রহ ও উৎসাহ দেখা গিয়েছিল এবং নির্বাচনের দিন সকল বুথ থেকে হাতপাখার এজেন্টদের মারধোর করে বের করে একতরফা ভোট জালিয়াতি করার পরেও অল্পসময়ে হাতপাখায় যে পরিমান ভোট পরেছে তাতে এটা স্পষ্ট যে, সেই নির্বাচনে অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়ালই প্রকৃত বিজয়ী। এই প্রকৃত বিজয়ীকে তার প্রাপ্য দিতে ব্যর্থ হলে জুলাই আন্দোলনের চেতনা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রাষ্ট্রের মালিক নাগরিকের রায়ের প্রতি অসম্মান করা হবে। তাই হাতপাখার প্রার্থী অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়াল কে খুলনা সিটি নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষণা করতে হবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন,  আমরা আশা করি, কালবিলম্ব না করে দ্রুততার সাথে আইনী প্রক্রিয়া শেষ করে খুলনা সিটি কর্পোরেশনে জনতার রায়ের প্রতি সম্মান রেখে মাওলানা অধ্যক্ষ আব্দুল আউয়ালকে মেয়র হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। 
পরে গণজমায়েতটি পরে কোট চত্বর থেকে নগর ভবনের সামনে কিছু সময় অবস্থান করেন। 
গণজমায়েতে বক্তৃতা করেন  সহ-সভাপতি শেখ মোঃ নাসির উদ্দিন, আবু তাহের, হাফেজ আব্দুল লতিফ, মাওঃ দ্বীন ইসলাম, মোঃ ইমরান হোসেন মিয়া, মাওঃ সাইফুল ইসলাম ভূইয়া, মোঃ তরিকুল ইসলাম কাবির, মেহেদী হাসান সৈকত, মোঃ হুমায়ুন কবির, মুফতী ইসহাক ফরীদি, গাজী ফেরদাউস সুমন, মাওলানা হারুনা রশিদ, মোঃ মঈন উদ্দিন ভূইয়া, এড. কামাল হোসেন, মোল­া রবিউল ইসলাম তুষার, কারী মোঃ জামাল উদ্দিন, মাওঃ নাসিম উদ্দিন, বীর মুক্তিযুদ্ধা জিএম কিবরিয়া, বন্দ সরোয়ার হোসেন, মোঃ বাদশা খান, মারুফ হোসেন, এইচ এম খালিদ সাইফুল­াহ, মুফতী আমানুল­াহ, এইচ এম আরিফুর রহমান, গাজী মিজানুর রহমান, মোঃ মঈন উদ্দিন, আব্দুস সালাম, আমজাদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম টুটুল মোড়ল, মোঃ শহিদুল ইসলাম সজিব, মোঃ কবির হোসেন হাওলাদার, আবুল কাশেম, মোঃ বাদশাহ খান, মোঃ মিরাজ মহাজন, এস এম আব্দুল কালাম আজাদ, মোঃ পলাশ শিকদার, মোঃ আব্দুর রশিদ, মোঃ আব্দুস সবুর, মোঃ মাহদী হাসান মুন্না, মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, হাবিবুল­াহ মেসবাহ প্রমুখ। 
 

্রিন্ট

আরও সংবদ