বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের টিম সদস্য মাস্টার শফিকুল আলম বলেছেন, কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলা থেকে জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের খালাসের মাধ্যমে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আপিল বিভাগের রায়ে প্রমাণ হয়েছে পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার কোন অপরাধ নয়, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বশবতী হয়ে জাতীয় নেতৃবৃন্দকে বিচারের নামে ফরমায়েসী রায়ের মাধ্যমে বিচারিক হত্যাকান্ড সংঘটিত করেছে। জননেতা এটিএম আজহারের বেকসুর খালাসের মাধ্যমে একদিকে জাতি একজন পরীক্ষিত নেতাকে পেয়েছে, আর আমরা এক জীবন্ত শহিদকে ফিরে পেয়েছি। আমরা আল­াহর তায়ালার শুকরিয়া আদায় করছি। 
বুধবার বিকেলে মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে নগরীর আল ফারুক সোসাইটি চত্বরে দলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের কারামুক্তি উপলক্ষে দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন। 
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও খুলনা মহানগরী আমীর অধ্যাপক মাহফুজুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি এড. শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইনের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন মহানগরী নায়েবে আমীর অধ্যাপক নজিবুর রহমান, খুলনা জেলা সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান, মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি এড. শাহ আলম, প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলম ও আজিজুল ইসলাম ফারাজী, ড. আবু রুবাবা, মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক, আ স ম মামুন শাহীন, মীম মিরাজ হোসাইন, ইঞ্জিনিয়ার মোল­া আলমগীর, অধ্যাপক আবু সাঈফা, মাওলানা শাহারুল ইসলাম, মাওলানা শেখ মোঃ অলিউল­াহ, অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, এস এম হাফিজুর রহমান, জি এম শহীদুল ইসলাম, আব্দুল­াহ আলম মামুন, মুশাররফ আনসারী, মাওলানা আব্দুল গফুর, মোজাফ্ফর হোসেন, মুনাওয়ার আনসারী, মাওলানা মোহাম্মদ রহমাতুল­াহ, খুলনা মহানগরী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি রাকিব হাসান প্রমুখ। পরে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা আ ন ম আব্দুল কুদ্দুস।