খুলনা | বুধবার | ০১ অক্টোবর ২০২৫ | ১৬ আশ্বিন ১৪৩২

নগরীর বিভিন্ন পূজামন্ডপ পরিদর্শনে খুলনা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ

ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে কোনো বিভাজন বিএনপি চায়নি, চায় না : মঞ্জু

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০১:৫০ এ.এম | ০১ অক্টোবর ২০২৫


খুলনা মহানগর বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন ধর্মের ভিত্তিতে রাজনীতিতে কোনো বিভাজন বিএনপি চায়নি, চায় না। সামনেও এ ধরনের রাজনীতি করবে না। এ দেশে সব ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, ভাষাভাষী, সংস্কৃতি নিয়ে সমন্বয়ের রাজনীতি করে বিএনপি। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি, যেখানে ধর্মীয় সম্প্রীতি, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ মুখ্য হয়ে উঠবে। আমরা আমাদের নিজস্ব ধর্মের বিধিবিধান অনুযায়ী আমাদের ধর্মীয় রীতি মেনে চলব এটা যেমন সত্য, তেমনি প্রত্যেক ধর্মের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাবোধ থাকা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রক্রিয়াতে বাধা সৃষ্টি করতে কেউ কেউ ষড়যন্ত্র করছে।  এ দেশের গণতন্ত্র উত্তরণের পথে যারাই বাধা সৃষ্টি করবে এবং কোনো রকমের ষড়যন্ত্র করবে সেটা দেশি হোক, বিদেশি হোক তাদেরকে জনগন প্রতিহত করবে।
তিনি মঙ্গলবার বিকেল ৫টায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দৌলতপুর মহেশ্বরপাশা কালিবাড়ি মন্দির ও দৌলতপুর বণিকপাড়া সর্বজনীন মন্দির, সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় বাজার কালিবাড়ি মন্দির, সন্ধ্যা ৭টায় হেলাতলা সোনাপট্টি মন্দির, আর্য্য ধর্মসভা মন্দির, পঞ্চবিধি ক্রীড়াচক্র মন্দির, শীতলাবাড়ি মন্দির, দোলখোলা জগর মন্দির ও কয়লাঘাট কালিবাড়ি মন্দির পরিদর্শন করেন ও ফুল দিয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বী ভাই-বোন ও মন্দির কমিটির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় কালে এসব কথা বলেন। 
তিনি আরও বলেন, আমরা বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে, ধর্মের ভিত্তিতে আমরা এই দেশের সবাই নাগরিক। আমরা দীর্ঘ ১৬ বছর যাবৎ বাংলাদেশে অশুভ শক্তি ফ্যাসিবাদী অসুরের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। লড়াইয়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। অশুভ শক্তি অসুরের বিদায় হয়েছে। এখন আমাদের সময় ঐক্য প্রতিষ্ঠার, শান্তি প্রতিষ্ঠার এবং একটি সমৃদ্ধশালী শক্তিশালী গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করতে হবে ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে।
মন্দির পরিদর্শনকালে উপস্থিত ছিলেন শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, মাহবুব কায়সার, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মেহেদী হাসান দিপু, আনোয়ার হোসেন, ইউসুফ হারুন মজনু, মজিবর রহমান ফয়েজ, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, শামসুজ্জামান চঞ্চল, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, শমসের আলী মিন্টু, তরিকুল্লাহ খান, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, আব্দুল জব্বার, আসলাম হোসেন, জাহিদ কামাল টিটো, মোল্লা মুজিবর রহমান, রিয়াজুর রহমান, নাসির খান, আলমগীর হোসেন আলম, শামীম খান, আল বেলাল, ইকবাল হোসেন, আলমগীর ব্যাপারী, জাকারিয়া লিটন, কামাল উদ্দিন, শামীম আশরাফ, ওমর ফারুক বনি, নুরুল ইসলাম লিটন, মাসুদ খান বাদল, খান মঈনুল ইসলাম মিঠু, আলম হাওলাদার, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, গৌতম দে হারু, অশোক কুমার দে, সাইফুল ইসলাম, রিপন হাওলাদার, জামাল শেখ, ইকবাল ফকির, উজ্জ্বল কুমার সাহা, সুপ্রসাদ গোস্বামী, এড. সত্যনাথ, তিলোক গোস্বামী, তপন কুমার দাস, কালু প্রসাদ সাহা, সৈয়দ বোরহান, জামাল মোড়ল, মোহাম্মদ আলী, মোস্তাফিজুর রহমান বাবলু, মাসুদ রেজা, সুলতান মাহমুদ সুমন, মুশফিকুর রহমান অভি, মাহমুদ হাসান মুন্না, মোফাজ্জেল হোসেন, সাখাওয়াত হোসেন, রাজিবুল আলম বাপ্পি, সেলিম বড় মিয়া, মোল্লা আলী আহমেদ, মনিরুজ্জামান, ইব্রাহিম মিয়া, সিরাজুল ইসলাম বাবলু, ইউনুচ শেখ, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, টিপু হাওলাদার, পারভেজ মোড়ল, সজল শেখ, মঞ্জুর মোর্শেদ খান মনু, মিজান সরদার, মনিরুজ্জামান বাবু, শহিদ হাওলাদার, নাদের খান, জামান চৌধুরী, নূরে আলম, এমরান হোসেন, ইউনুচ মোল্লা, রুহুল আমিন রাসেল, কামরুল আলম খোকন, শামসুল আলম বাদল, জাহাঙ্গীর হোসেন, তরিকুল আলম, মোল্লা মিলন, সোহেল খন্দকার, ফজলুল রহমান, খালেক গাজী, আসাদ সানা, শহিদুল ইসলাম, অহিদুল ইসলাম, মাসুদ রুমী, মামুনুর রহমান, সালাউদ্দিন সান্নু, দুলাল মাতবর, সাইদ আলম, শুকুর আলী, ফারুক জোয়াদ্দার, আমীর হোসেন বাচ্চু, বেলাল সরদার, জাহাঙ্গীর মজুমদার, শহিদুল ইসলাম, খোকন গাজী, জাহাঙ্গীর মল্লিক, বেলাল তালুকদার, আশিকুর রহমান সেলিম, রফিকুল ইসলাম খান, আফজাল হোসেন, রাজু হাওলাদার, মাসুদা বেগম, রেশমা বেগম, মাহবুবু হোসেন বাকি, সাধন সাধু, ওলি গাজী, আব্দুস সালাম, আব্দুল হাই, সোহেল আহমেদ, শিমুল শেখ, ইনু, জাহাঙ্গীর, মোস্তাক আহমেদ, শহিদুল ইসলাম শাহিন, সাঞ্জু, এড. সাইফুল ইসলাম, সাইদুল ইসলাম, জামাল হোসেন সোহেল, মোঃ হাই প্রমুখ।  

্রিন্ট

আরও সংবদ