খুলনা | বুধবার | ২২ অক্টোবর ২০২৫ | ৭ কার্তিক ১৪৩২

৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা বিএনপি’র আলোচনা সভা ও দোয়া

দাদু ভাই ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক একজন সাচ্চা জাতীয়তাবাদী দেশপ্রেমিক : মঞ্জু

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০২:১০ এ.এম | ২২ অক্টোবর ২০২৫


খুলনা মহানগর বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন মরহুম এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই ছিলেন দীর্ঘ ৭ দশকের রাজনীতির অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ একজন অনুকরণীয় ব্যক্তিত্ব। মানুষকে আকর্ষণ করার এক অতুলনীয় সম্মোহনী শক্তি ছিল তার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। এই ভ‚খন্ডের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বিবর্তনের একজন গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী ও অংশীদার ছিলেন মরহুম    এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। রাজনীতিতে সামগ্রিক ব্যর্থতা ও সাফল্য সম্পর্কে দাদু ভাই’র মূল্যায়ন ছিল সাফল্যের অংশীদার অংশগ্রহণকারী সকলের এবং ব্যর্থতা যিনি নেতৃত্ব দেন তার কাঁধে বর্তায়। দাদু ভাই ছিলেন নেতাদের নেতা, রাজনীতির শিক্ষক। প্রগতিশীল রাজনীতির পুরোধা, ভাষা সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক একজন সাচ্চা জাতীয়তাবাদী দেশপ্রেমিক রাজনীতিক ছিলেন এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই। 
মঙ্গলবার বেলা ১১টায় নগরীর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপি’র কার্যালয়ে ভাষা সৈনিক, দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামন্ডলীর অন্যতম সদস্য, মহানগর বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই-এর ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে খুলনা বিএনপি’র আয়োজনে আলোচনা সভা ও আত্মার মাগফিরাত কমনায় দোয়া মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন। 
তিনি আরও বলেন, ভাষা আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে ৬৪ বছর আগে যারা খুলনায় মিছিল সমাবেশ-এর আয়োজন করতেন তাদের একজন এম নুরুল ইসলাম। তিনি আজও মিছিল-সমাবেশ নিয়ে আছেন খুলনার রাজপথে। সে দিন তিনি ছিলেন টগবগে যুবক, আজ জীবন সায়াহ্নে। বর্তমানে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সকল নেতা-কর্মীদের দাদু ভাই’র আদর্শ ধারণ করতে হবে। 
বিএনপি’র কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম সদস্য সাবেক সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মেয়র মনিরুজ্জামান মনির সভাপতিত্বে এবং অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু’র পরিচালনায় অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার। নেতৃবৃন্দ জোহর বাদ টুটপাড়া কবরস্থানে মরহুম এম নুরুল ইসলাম দাদু ভাই এর কবর জিয়ারত করেন এবং বাবু খান রোডস্থ তার বাসভবনে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সভায় বক্তব্য রাখেন শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, মেহেদী হাসান দিপু ও নিজাম উর রহমান লালু। 
সভায় উপস্থিত ছিলেন মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, আনোয়ার হোসেন, গিয়াস উদ্দিন বনি, সাদিকুর রহমান সবুজ, শফিকুল ইসলাম শফি, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, মজিবর রহমান ফয়েজ, শামসুজ্জামান চঞ্চল, রফিকুল ইসলাম শুকুর, রবিউল ইসলাম রবি, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, হাসান মেহেদী রিজভী, ইশহাক তালুকদার, আতিয়ার রহমান পাটোয়ারী, কাজী মাহবুবুল হক, আকরাম হোসেন খোকন, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মহিউদ্দিন টারজান, মোস্তফা কামাল, জাহিদ কামাল টিটো, আব্দুল জব্বার, খায়রুল ইসলাম লাল, বাচ্চু মীর, মেহেদী হাসান সোহাগ, শরিফুল ইসলাম বাবু, আসলাম হোসেন, নাসির খান, আব্দুল জলিল হাওলাদার, জাকারিয়া লিটন, হুমায়ুন কবির, মোহাম্মাদ আলী, মিজানুজ্জামান তাজ, ইকবাল হোসেন, কাজী ফজলুল কবির টিটো, মাজেদা খাতুন, শেখ আলমগীর হোসেন আলম, মনিরুল ইসলাম, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, শামীম খান, আলম হাওলাদার, আব্দুল হাকিম, নুরুল ইসলাম লিটন, কামাল উদ্দিন, আবুল বাসার, শামীম আশরাফ, আলমগীর ব্যাপরী, ওহেদুজ্জামান, নুরে আব্দুল্লাহ, শাকিল আহমেদ, সুলতান মাহমুদ সুমন, শরিফুল ইসলাম সাগর, সাখাওয়াত হোসেন, জামাল মোড়ল, মোস্তফা জামান মিন্টু, মুন্সি আব্দুর রব, মোল্লা আলী আহমেদ, এ আর রহমান, সাইজউদ্দিন সাজু, গৌতম দে হারু, শামসুল আলম বাদল, তালেব মোল্লা, তরিকুল আলম, সৈয়দ গাজী, সেলিম বড় মিয়া, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, শহিদুল ইসলাম লিটন, খান রাজিব, শামীম রেজা, কামরুল ইসলাম খোকন, মাহমুদ হাসান মুন্না, ইমরান হোসেন, মিজানুর রহমান, মামুনুর রহমান, কামরুজ্জামান সিরাজ, ফিরোজ আহমেদ, ফোরকান আহমেদ, মীর মোহাম্মাদ বাবু, মুশফিকুর রহমান অভি, ইউনুচ শেখ, রাজিবুল আলম বাপ্পি, মাসুদ পারভেজ, কামাল হোসেন, পিএম শহিদ, রাজু আহমেদ রাজ, সালাউদ্দিন সান্নু, আসাদ সানা, আতিয়ার রহমান, মহিউদ্দিন মঈন, হারুন হেলাল, পারভেজ মোড়ল, আব্দুল করিম, লাল মিয়া, জুয়েল রহমান, ছিদ্দিক মাতবর, কবির বিশ্বাস, জামাল হোসেন, মনিরুজ্জামান বাবু, জামান চৌধুরী, আশিকুর রহমান সেলিম, আবিদ হোসেন, আসমত হোসেন, ইউনুচ মোল্লা, কামরুল বিশ্বাস, রিপন হাওলাদার, ফারুক হোসেন, আব্দুল হাই, খালেক গাজী, তাছির উদ্দিন, ইনামুল কবির, শেখ আসলাম হোসেন, মিনা মানিক, পারভেজ, খন্দকার সোহেল, আশরাফ শাহ, লাকি আক্তার, নাজমা আক্তার প্রমুখ। 

্রিন্ট

আরও সংবদ