খুলনা | মঙ্গলবার | ২৮ অক্টোবর ২০২৫ | ১৩ কার্তিক ১৪৩২

বিপুলসংখ্যক জামিন দেওয়ায় ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন প্রধান বিচারপতি

খবর প্রতিবেদন |
০১:০৫ পি.এম | ২৮ অক্টোবর ২০২৫


বিপুলসংখ্যক জামিন মঞ্জুর করার ঘটনায় হাইকোর্টের তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন।

হাইকোর্ট বিভাগের এই তিন বিচারপতি হলেন- আবু তাহের সাইফুর রহমান, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি জাকির হোসেন।

এর আগে গত ২৩ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ নিয়ে আলোচনা হয়। সেদিন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মাদ ইউনূস ও আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুলের উপস্থিতিতে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে আলোচনা হয়, সম্প্রতি দেশের উচ্চ আদালতের একটি বেঞ্চ একদিনে ৮০০ মামলায় জামিন দিয়েছেন। একটি বেঞ্চে একদিনে এত মামলার শুনানি কীভাবে সম্ভব তা নিয়ে আলোচনায় প্রশ্ন ওঠে।

এদিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের দাবিতে করা চূড়ান্ত আপিলের শুনানি চতুর্থ দিনের মতো চলছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়।

আদালতে জামায়াতে ইসলামীর মহাসচিবের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করছেন আইনজীবী শিশির মনির।

গত ২৩ অক্টোবর নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের তৃতীয় দিনের শুনানি শেষ হয়। সেদিন আদালতে ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিকী। গত ২২ অক্টোবর নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের দ্বিতীয় দিনের শুনানি শেষ হয়। ওইদিন রিটকারী বদিউল আলম মজুমদারের পক্ষে শুনানি শেষ করেন আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া। তার আগের দিন ২১ অক্টোবর নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের শুনানি শুরু হয়।

গত ২৭ আগস্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) জন্য করা আবেদনের শুনানি শেষে আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আপিল করেন।

্রিন্ট

আরও সংবদ