খুলনা | সোমবার | ০২ অক্টোবর ২০২৩ | ১৭ আশ্বিন ১৪৩০

কেসিসি’র ডেঙ্গু প্রতিরোধ কমিটির সভায় সিটি মেয়র

ঝোপ-ঝাড় দ্রুত পরিষ্কার করাসহ বর্জ্য ও পানি অপসারণ করার নির্দেশ

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০১:১৩ এ.এম | ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩


নগর পর্যায়ে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ কমিটির এক সভা সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় নগর ভবনের শহিদ আলতাফ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। কেসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (যুগ্ম-সচিব) লস্কার তাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কমিটির সভাপতি সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। উলে­খ্য, স্থানীয় সরকার বিভাগের নির্দেশনা অনুযায়ী মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধকল্পে স¤প্রতি এ কমিটি গঠন করা হয়েছে। 
সভায় সিটি মেয়র বলেন, মশক নিধন কার্যক্রম অব্যাহত ও জোরদারের মাধ্যমে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ করতে হবে। নগরীর বিভিন্ন স্থানে ঝোপ-ঝাড় থাকলে তা দ্রুত পরিস্কার করাসহ বর্জ্য ও পানি অপসারণ করার নির্দেশ দেন। সিটি মেয়র মহানগর এলাকায় ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ বিস্তার রোধে মশক প্রজননের স্থানে সকাল-বিকাল মশক নিধন ওষুধ ¯েপ্র করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। সভায় সিটি মেয়র খুলনাকে পরিচ্ছন্ন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কঞ্জারভেন্সি বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে প্রতিমাসে সভা আহŸান করা হবে বলে উলে­খ করেন।  
কেসিসি’র নবনির্বাচিত কাউন্সিলর মোঃ জাকির হোসেন বিপ্লব, কমিটির সদস্য খুলনার সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ সবিজুর রহমান, খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী রেজিস্ট্রার ডাঃ হিমেল ঘোষ, খুলনা মেডিকেল কলেজের প্রভাষক ডাঃ সুরোজিত কুমার বাইন, কেসিসি’র প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা সানজিদা বেগম, প্রধান প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও কমিটির সদস্য সচিব ডাঃ স্বপন কুমার হালদার, সদস্য প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা প্রকৌশলী মোঃ আনিসুর রহমান, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাঃ শরীফ শাম্মীউল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা রূপান্তর-এর নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ, কেসিসি’র সহকারী কঞ্জারভেন্সী অফিসার মোঃ আব্দুর রকীব, নূরুন্নাহার এ্যানি, মোল­া মারুফ রশীদ, মোঃ জিয়াউর রহমানসহ কঞ্জারভেন্সী পরিদর্শকগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় জানানো হয়, ডেঙ্গু আক্রান্ত অনেক রোগী বিভিন্ন জেলা থেকে খুলনা মহানগরীতে প্রতিনিয়ত চিকিৎসা নিতে আসছেন এবং অনেকেই খুলনার ঠিকানা ব্যবহার করেন। প্রকৃত পক্ষে তারা খুলনা মহানগরী এলাকা থেকে আক্রান্ত কোন ডেঙ্গু রোগী নয়। এ জন্য ডেঙ্গু রোগীর সঠিক ঠিকানা লেখার বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহŸান জানানো হয়। 

প্রিন্ট

আরও সংবাদ