খুলনা | শুক্রবার | ০৯ মে ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

বিভিন্ন দেশের গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

খবর প্রতিবেদন |
০১:৫৮ এ.এম | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩


গেলো বছর ৩ দেশের গণমাধ্যমকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ব্ল্যাকমেইল, বল প্রয়োগ, প্রপাগান্ডা ছড়ানো ও মিথ্যা সংবাদ প্রকাশসহ তাদের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক অভিযোগ।
বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে ৮ হাজার কিলোমিটার দূরের দেশ যুক্তরাষ্ট্রের যেন চিন্তার শেষ নেই। অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হতে হবে-এমন কথা বলে ক্ষমতাসীন, বিরোধী দল আর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের দেয়া হচ্ছে ভিসা নিষেধাজ্ঞা।
এমনকি গণমাধ্যমের ওপরও আসতে পারে এই খড়গ। তবে মুক্ত মতপ্রকাশের যুগে গণমাধ্যমে আদৌ নিষেধাজ্ঞা দেয়া যায় কি না, এ নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। ঠিক কোন অভিযোগে কিংবা কোন মত প্রকাশ করলে তা পড়বে নিষেধাজ্ঞার আওতায় তা নিয়েও চলছে আলোচনা।
গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার নজির রয়েছে। ২০২২ এ ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম ইসলামিক রিপাবলিক অব ইরান ব্রডকাস্টিংয়ের (আইআরআইবি) ৬ কর্মকর্তা আর সাংবাদিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় ওয়াশিংটন।
অভিযোগ, মাহসা আমিনির মৃত্যু ঘিরে বিক্ষোভে নিহতদের পরিবারকে হয়রানি এবং মৃত্যুর কারণ লুকানোর চেষ্টা করেছিল ওই গণমাধ্যম। জব্দ করা হয় ওই ৬ কর্মকর্তার বিদেশে থাকা সম্পদ। নিষিদ্ধ করা হয় যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ, বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা।
সরকারের পক্ষে প্রপাগান্ডার অভিযোগ তুলে সেই বছর নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয় ইরানের সংবাদমাধ্যম ফার্স ও তাসনিম নিউজ এজেন্সিকেও।
২০২২ সালে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুও পর মস্কোর শতাধিক ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় বাইডেন সরকার। যার মধ্যে ছিল ক্রেমলিন ভিত্তিক গণমাধ্যম চ্যানেল ওয়ান, রাশিয়া ওয়ান ও এনটিভি। এসব চ্যানেলে প্রতি বছর প্রায় ৩০ কোটি ডলারের বিজ্ঞাপন দিতো যুক্তরাষ্ট্র। পরে যা বন্ধ করে দেয়া হয়। একই বছর আলবেনিয়ার টিভি চ্যানেল ওরা নিউজ, আরটিভি ও চ্যানেল ওয়ানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। অভিযোগ, ভুয়া সংবাদ প্রচারের ভয় দেখিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেয়া।
 

্রিন্ট

আরও সংবদ