নগরীর ড্রেনেজ উন্নয়ন কাজে দীর্ঘসূত্রিতা, উন্নয়ন কাজের জন্য বাঁধ দিয়ে পয়নিষ্কাশন ব্যবস্থা বাধাগ্রস্ত করা, অপরিকল্পিত ও তদারকিহীন উন্নয়ন কার্যক্রম, যথা সময়ে কাজ শেষ করার বাধ্যবাধকতার সিথিলতা, নগরীর ড্রেনেজ উন্নয়ন ৫ বছরে শেষ না হওয়ায় নগরবাসীর ভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছেছে। 
প্রদত্ত বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ তীব্র ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রকাশ করে বলেছেন, বর্ষাকালে কেন ড্রেনের কাজ করতে হবে? ডুবন্ত ড্রেনে কাজ করলে টেকসই হবে কিনা সেটাকি দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা জানেন না। জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এ অপচয় ও মানহীন কাজ এর দায় কার? 
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ নগরীর জলজট নিরসনে পূর্বের ভোট ডাকাতির মেধাহীন মুর্খ মেয়রের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে বাস্তব ও কার্যকারী পরিকল্পনা গ্রহণ, অপচয় ও দুর্নীতি, মানসম্মত কাজ বুঝে নেয়ার তদারকি, অভিজ্ঞ ঠিকাদার নিয়োগ, বেঁধে দেয়া সময়ের মধ্যে কাজ শেষ না হলে ঠিকাদার ও কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদের জবাবদিহির মধ্যে আনার ব্যবস্থা এবং নতুন টেকনিক্যাল কমিটি করে প্রকল্প রিভিউ করার দাবি জানান। নেতৃবৃন্দ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসককে নগরীর জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন করে উলে­খিত পদক্ষেপ গ্রহণের আহŸান জানান। 
বিবৃতিদাতা নেতৃবৃন্দরা হলেন সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাবেক সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, মীর কায়সেদ আলী, জাফরউল­াহ খান সাচ্চু, শেখ মোশাররফ হোসেন, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।