খুলনা | রবিবার | ১৩ জুলাই ২০২৫ | ২৯ আষাঢ় ১৪৩২

নগরীতে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের প্রীতি সমাবেশে মুহাদ্দিস খালেক

১৯ জুলাই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাজির হয়ে সকল শ্রমিকদেরকে জাতীয় দায়িত্ব পালন করতে হবে

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০২:১১ এ.এম | ১২ জুলাই ২০২৫


বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি ও খুলনা অঞ্চল পরিচালক মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক বলেছেন, দীর্ঘ ১৭ বছর শ্রমিকদের জন্য কাজ করতে আমরা আমাদের নামে কিংবা বেনামেও ঠিকভাবে মাঠে নামতে পারিনি। গত ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন সেক্টরে অস্থিরতা সৃষ্টি হলে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন ছুটে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করেছে। আমরা শ্রমিকদের অধিকার রক্ষা ও মানোন্নয়নের জন্য সবসময় পাশে থাকব ইনশাআল­াহ। 
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার রক্ত ও ঘামে রচিত আন্দোলন ছিল ন্যায়বিচার, মানবাধিকার ও জনগণের ভোটাধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের রূপরেখা হলো বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঘোষিত সাত দফা। তাই জাতীয় সমাবেশ শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, এটি একটি জাতীয় দায়িত্ব।’ ১৯ জুলাই ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাজির হয়ে সকল শ্রমিকদেরকে সেই জাতীয় দায়িত্ব পালনে অগ্রণী ভুমিকা রাখতে হবে। 
শুক্রবার সকালে নগরী শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের উদ্যোগে শিল্পাঞ্চল খালিশপুরের বিআইডিসি সড়কে অবস্থিত নিজস্ব কার্যালয় চত্বরে রেজিস্ট্রেশন ট্রেড ইউনিয়ন ও বিভিন্ন পেশার শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ সব কথা বলেন।  
মহানগরী সভাপতি আজিজুল ইসলাম ফারাজীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুজ্জামানের এর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি খুলনা অঞ্চল পরিচালক মাস্টার শফিকুল আলম, জামায়াতে ইসলামীর নগর আমীর অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, নায়েবে আমীর অধ্যাপক নজিবুর রহমান, সেক্রেটারি এড. জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল। 
অন্যান্যের মধ্যে নগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি এড. শাহ আলম ও প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলম, সদস্য হাফেজ মোকারাম বিল­াহ আনসারী, অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, খালিশপুর থানা আমীর মাওলানা আব্দুল­াহ আল মামুন, দৌলতপুর থানা আমীর মুশাররফ আনসারী,  আড়ংঘাটা থানা আমীর মনোয়ার আনসারী, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন খুলনা অঞ্চল সহকারী পরিচালক শ্রমিক নেতা খান গোলাম রসুল, টিম সদস্য আজিজুর রহমান, আল ফিদা হোসেন, খুলনা মহানগরী সহ-সভাপতি এস এম মাহফুজুর রহমান, সাখাওয়াত হোসেন, কাজী মাহফুজুর রহমান, শ্রমিক নেতা জাহিদুল ইসলাম, বুলবুল কবির, রফিকুল ইসলাম, শাহিনুল ইসলাম, খান আব্দুল ওয়াহেদ, হেলাল উদ্দিন, আনিসুর রহমান, নুরুল হক, হেলাল উদ্দিন, মুরাদ সোহাগ, সাইফুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, মুনসুর আলম চৌধুরী, বিএল কলেজ ভিপি এড. শেখ জাকিরুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার জাকিরুজ্জামান, পাটকল শ্রমিক নেতা মোখলেসুর রহমান, সিদ্দিক মুন্সী, আব্দুল বারী, আফতাব উদ্দিন, শফিকুল ইসলাম মিঠু, দবির উদ্দিন, আব্দুল হাকিম, আসাদুল­াহিল গালিব, সোহরাব হোসেন, মোঃ মাসুদ, তাইফুর রহমান, মুহিব্বুর রসুল, ইমদাদ হোসেন, শামীম, আলী হায়দার নিরু, সোহরাব, নুর ইসলাম,  বাদল, নজরুল ইসলাম, নুরুল হক, বদরুর রশিদ মিন্টু, কামরুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, রকিবুল ইসলাম, মুজিবুর রহমান, মুজাহিদুল ইসলাম, জুনায়েদ, আনিসুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, ফারুক হাওলাদার, বাকী বিল­াহ, সাইফুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হুসাইন, ফারজান আহমেদ, আল আমীন, কামাল হোসেন, আসলাম শিকদার, আব্দুল বারেক, গাজী সালাহউদ্দীন পিকু, আবুল কালামসহ বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়ন ও বিভিন্ন পেশার শ্রমিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।