খুলনা | বুধবার | ১৫ অক্টোবর ২০২৫ | ৩০ আশ্বিন ১৪৩২

২৪নং ওয়ার্ডে গণসংযোগকালে এড. মনা

মুখে এক কথা, কাজে আরেকটা-এটাই তাদের মুনাফিকি রাজনীতি

খবর বিজ্ঞপ্তি |
০১:৫৮ এ.এম | ১৫ অক্টোবর ২০২৫


খুলনা মহানগর বিএনপি’র সভাপতি এড.শফিকুল আলম মনা বলেছেন, বাংলাদেশের মানুষ ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে ভোট দিতে পারেনি। তাদের পছন্দমতো সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়া হয়নি। কিন্তু ফ্যাসিবাদের পতনের পর গণতন্ত্রই সামনে আসবে, এটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া।
মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রদত্ত ৩১ দফা কর্মসূচির লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, “মানুষ এখন ভোট দিতে চায়, নিজের প্রতিনিধি নিজেরাই বেছে নিতে চায়। জনগণ আজ বুঝে গেছে, যারা ভোটাধিকার কেড়ে নেয়, তারাই গণতন্ত্রের শত্র“। এড. মনা অভিযোগ করে বলেন, “যারা এখন পিআর পদ্ধতির কথা বলছে, তারাই ছয় মাস আগে থেকে নিজেদের প্রার্থী ঠিক করে রেখেছে এবং ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট চাইছে। মুখে এক কথা, কাজে আরেকটা-এটাই তাদের মুনাফিকি রাজনীতি।” “আমাদের লড়াই কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, বরং জনগণের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারের জন্য। বিএনপি জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস করে এবং শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের মাধ্যমেই এদেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করবে।” এড. মনা আরও বলেন, “আজ জনগণ জেগে উঠেছে। ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি। বিএনপি ও জাতীয়তাবাদী শক্তি গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ।” “বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ হবে মুক্ত, ন্যায়ের উপর প্রতিষ্ঠিত এবং জনগণের ভোটে নির্ধারিত। এই আন্দোলন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের, আর এই লড়াই জনগণেরই।” 
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপি’র সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক বদরুল আনাম খান,মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম শফি, মহানগর কৃষক দলের আহŸায়ক  আক্তারজ্জামান সজীব তালুকদার, খুলনা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি মনিরুজ্জামান মনি,  ২৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি শফিকুল ইসলাম জলি, ২১ নাম্বার ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি শেখ আবু সাঈদ, ৩১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি গাজী আফসার উদ্দিন মাস্টার, ২২ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি’র সভাপতি নুরুল আলম দীপু, মাহবুব উল্লাহ শামীম, সাকিব জমদ্দার  মিশকাত হোসেন , নুরুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম জুয়েল, মোল্লা নুরুল ইসলাম, সালাউদ্দিন বুলবুল, সিরাজুল ইসলাম লিটন, মাস্টার রফিকুল ইসলাম,  মুরশিদুর রহমান লিটন, ওয়াইজ উদ্দিন শান্টু, মোঃ শফিকুর রহমান, জাহাঙ্গীর হোসেন, কাজী ফেরদৌস, প্রভাষক মফিজুল ইসলাম,শামসুল বারিক পান্না, হাবিবুর রহমান হাবিব, এনামুল, জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু, আমিনুল ইসলাম মিন্টু, আব্দুল্লাহ আল মামুন, সিদ্দিক, ইসমাইল, মজিবর, মশিউর রহমান লিটন, সেলিম আলতাফ খান, মাফিজুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম  মোহাম্মদ মুকুল, আলী হোসেন, মিন্টু কাজী, শহিদুল আলম,জাহিদুর রহমান, নুরুল ইসলাম, মোঃ নাসিম, রাহাত আলি লাচ্চু, মাহমুদুল হক টিটু, মিরাজ, শাহিন, শুভ, মনজুর, শাহীন  রুবেল, মোহাম্মদ মাসুদ, মাইদুল হকটুকু, গোলাম কিবরিয়া, সাজু হাওলাদার, শেখ তারিখ,  শফিকুল ইসলাম, সজল, ফয়সাল আমিন, দ্বীপ ইব্রাহিম  নয়ন, আরিফা আশরাফির চুমকি, কাকলি, লাবনি, মেহেরুন্নেসা মিতু, সোনিয়া, সুজানা জলি, শিল্পী, লাকি, তিসা জুলি  সুলতানা, সালমা আনোয়ারা চম্পা ফরিদা, রোজিনা, মিনা রহিমা আনিকা প্রমুখ।